🛡️ যুদ্ধের ড্রোন: আধুনিক যুদ্ধের রূপান্তর
- গোয়েন্দা ও নজরদারি (ISR): উচ্চ-রেজোলিউশনের ক্যামেরা ও সেন্সরের মাধ্যমে শত্রুর অবস্থান নির্ণয় ও তথ্য সংগ্রহ।
- সরাসরি আক্রমণ: স্মার্ট বোমা ও মিসাইল বহন করে নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানা।
ড্রোনগুলো সাধারণত স্যাটেলাইট বা রেডিও লিঙ্কের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত হয় এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে নির্ধারিত মিশন সম্পন্ন করতে পারে। [সূত্র]
🌍 বিশ্বের শীর্ষ সামরিক ড্রোন শক্তি
- যুক্তরাষ্ট্র: MQ-9 Reaper, RQ-4 Global Hawk
- চীন: CH-5 Rainbow, Wing Loong II
- তুরস্ক: Bayraktar TB2, Aksungur
- ইসরায়েল: Harop, Heron TP
এই ড্রোনগুলো উন্নত সেন্সর, দীর্ঘ সময় আকাশে থাকার সক্ষমতা ও নির্ভুল আক্রমণ ক্ষমতা নিয়ে সজ্জিত। [সূত্র]
🇧🇩 বাংলাদেশের ড্রোন সক্ষমতা
- Bayraktar TB2: তুরস্ক থেকে আমদানি করা নজরদারি ও আক্রমণ সক্ষম ড্রোন। [সূত্র]
- চীনা প্রযুক্তি: বাংলাদেশ সেনাবাহিনী চীন থেকে ড্রোন ও অ্যান্টি-ড্রোন প্রযুক্তি সংগ্রহে আগ্রহী। [সূত্র]
🇵🇰 পাকিস্তানের ড্রোন সক্ষমতা
- Shahpar II: মাঝারি উচ্চতায় নজরদারি সক্ষম ড্রোন। [সূত্র]
- NESCOM Burraq: দেশীয়ভাবে তৈরি সশস্ত্র ড্রোন, যা Barq লেজার-গাইডেড মিসাইল বহন করে। [সূত্র]
পাকিস্তান দাবি করেছে তারা ভারতের ২৫টি ড্রোন ভূপাতিত করেছে। [সূত্র]
🇮🇳 ভারতের ড্রোন সক্ষমতা
- Harop: ইসরায়েলি লুইটারিং মিউনিশন ড্রোন, শত্রুর রাডার ধ্বংসে ব্যবহৃত। [সূত্র]
- DRDO Rustom: দেশীয়ভাবে নির্মিত MALE ড্রোন। [সূত্র]
- Swarm Drones: ভারত ৭৫-১০০ ড্রোন নিয়ে স্বয়ংক্রিয় আক্রমণ দল গঠন করেছে। [সূত্র]
🔚 উপসংহার
ড্রোন প্রযুক্তি আধুনিক যুদ্ধের চেহারা বদলে দিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র, চীন, তুরস্ক ও ইসরায়েল শীর্ষে থাকলেও ভারত ও পাকিস্তান দক্ষিণ এশিয়ায় অগ্রগামী। বাংলাদেশও ধীরে ধীরে এই প্রযুক্তিতে নিজেকে গড়ে তুলছে। আঞ্চলিক ভারসাম্য রক্ষায় এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
No comments:
Post a Comment